"মৃত্যুকে সাঈদী ভয় পায় না, আমি আমার জীবন মহান আল্লাহর রাস্তায় ওয়াকফ করে দিয়েছি।"
১৯৮৯ সনে সরকারের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় এদেশের বাম-রামপন্থীদের সংগঠন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন তখনকার ৮ দল, ৫ দল, ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ ও ভারতপন্থী মুক্তিযোদ্ধা সংসদ আল্লামা সাঈদীর বিরুদ্ধে ময়দানে নামে। সে সময়ের সরকার প্রধান এরশাদ রাজারবাগ পুলিশ লাইনে আল্লামা সাঈদী ও কুরআনের তাফসির মাহফিলের বিরুদ্বে সরাসরি উস্কানিমূলক বক্তব্য দেন।
আল্লামা সাঈদীকে সে সময় হত্যা করার লক্ষ্যে ইসলামের শত্রুরা গুপ্তঘাতক লেলিয়ে দেয়। দেশের বিভিন্ন স্থানে তাঁর মাহফিলে বাধা দেয়া হয়। খুলনার বিশাল মাহফিলে বোমা নিক্ষেপ করা হয়। প্রচন্ড শব্দে সে বোমা বিস্ফোরিত হবার সাথে সাথে আল্লামা সাঈদী বাঘের ন্যায় গর্জনে ইসলামের শত্রুদের উদ্দেশ্যে বলেন, "মৃত্যুকে সাঈদী ভয় পায় না, আমি আমার জীবন মহান আল্লাহর রাস্তায় ওয়াকফ করে দিয়েছি। আমার শরীরে এক ফোটা রক্ত থাকা পর্যন্ত ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই চালিয়ে যাবো। বাংলাদেশের ৫৬ হাজার বর্গমাইলের এক ইঞ্চি ভূমিও সমাজতন্ত্র আর ধর্মনিরপেক্ষতাবাদীদের জন্য ছেড়ে দেবনা, ইনশাআল্লাহ।"
আরও পড়ুনঃ
আল্লামা সাঈদী রহ.-এর জীবনে ঘটে যাওয়া বৈপ্লবিক ঘটনা! (পর্ব:০১)
আল্লামা সাঈদী রহ.-এর জীবনে ঘটে যাওয়া বৈপ্লবিক ঘটনা! (পর্ব:০২)
আল্লামা সাঈদী রহ.-এর জীবনে ঘটে যাওয়া বৈপ্লবিক ঘটনা! (পর্ব:০৩)
আল্লামা সাঈদী রহ.-এর জীবনে ঘটে যাওয়া বৈপ্লবিক ঘটনা! (পর্ব:০৪)
আল্লামা সাঈদী রহ.-এর জীবনে ঘটে যাওয়া বৈপ্লবিক ঘটনা! (পর্ব:০৫)
আল্লামা সাঈদী রহ.-এর জীবনে ঘটে যাওয়া বৈপ্লবিক ঘটনা! (পর্ব:০৬)
আল্লামা সাঈদী রহ.-এর জীবনে ঘটে যাওয়া বৈপ্লবিক ঘটনা! (পর্ব:০৭)
লেখকঃ শায়খ আসলাম হোসাইন, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া থেকে আল-হাদিস অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ থেকে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন।